A SIMPLE KEY FOR কবিতা, গল্প, গদ্য UNVEILED

A Simple Key For কবিতা, গল্প, গদ্য Unveiled

A Simple Key For কবিতা, গল্প, গদ্য Unveiled

Blog Article

ভারতের স্বার্থে সব চুক্তি হয়েছে তাতে দেশের স্বার্থ নেই -মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম

এম. এ. খান বেলাল মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত

হ্যাঁ, শত বছরের পালাবদলে কবিতা, গল্প, গদ্য, স্থাপত্য কলা সবকিছুতেই আসবে পরিবর্তন । পৃথিবীর কফিন বক্স এখন লাশেদের দখলে। এইসব সত্য জেনেও বহু লেখক হুদামিছা আধুনিক কবিতার শিকড়ে ঝুলন্ত। এরা হৈছে ধইঞ্চা। আমড়ার কাঠের ঢেঁকিরা ধান বুনতে পারে না বলেই খালি ঢেঁকুর তুলে, জায়গায় -অজায়গায় হেঁচকি মারে। তুলছে ধান শুরুতে। পাঁচ-ছজন আছিলো, তাগোরো স্যালুট। জীবনানন্দ, শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, কবি আবুল হাসান, সৈয়দ শামসুল হক, নির্মলেন্দু গুণ একেকজনের একেকটা বিখ্যাত কবিতা আছে। আপনাগোর আছে?

মসজিদের হুজুর ওর মুখে গামছা গুজে দেয়; মসজিদের হুজুর ওর হাতে পাজামা

স্বরে বলে— জয়ের জন্য নাড়ি ছিঁড়ে যাও…আশায় বসতি গড়ি, হৃদয়ের ঘুড়ি ওড়ে

জীবন-প্রবাহ বহি কাল-সিন্ধু পানে যায়, ফিরাব… ...বিস্তারিত

বিশেষ প্রবন্ধের বই একক প্রসঙ্গ কয়েকটি কবিতা রাঙা ধানের বই

পাহাড়পুরে  আবিষ্কৃত হয়েছে প্রাচীন বিহার।

ড.গোবিন্দচন্দ্র দেব একজন শহিদ ব্যক্তি।

তোমার দুচোখের কান্না, হৃদয়ের অশ্রু-ফোঁটা শ্রাবণ-দুপুরে,

শঙ্করলাল ভট্টাচার্য শঙ্কর শীল শ্যামলকুমার গঙ্গোপাধ্যায় শেখর বসু শুভরঞ্জন দাশগুপ্ত শুভঙ্কর ঘোষ শ্যামশ্রী বিশ্বাস সেনগুপ্ত শীর্ষ বন্দ্যোপাধ্যায় শুভ্রনীল দে শৈলেশ্বর ঘোষ শোভন গুপ্ত শাশ্বতী সেনগুপ্ত শরৎকুমার মুখোপাধ্যায় শান্তি নাথ শীতল চৌধুরী শক্তিপদ ভট্টাচার্য শ্যামাপ্রসাদ ঘোষ শান্তিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায় শক্তি চট্টোপাধ্যায় শাহীন আখতার শ্রাবণী সেন শুভমানস ঘোষ শ্রুতিধর মুখোপাধ্যায় শিপ্রা ভট্টাচার্য শর্মিষ্ঠা সেনগুপ্ত শ্যামলতরু মুখোপাধ্যায় শংকর চক্রবর্তী শ্যামলকান্তি দাশ শ্যামসুন্দর মুখোপাধ্যায় শ্রেয়া চক্রবর্তী শ্রীপর্ণা দে শর্বরী শ্রীজাতা কংশবণিক শুভ্রনীল দে ড.

এ ছিল রবীন্দ্রনাথের গদ্য কবিতার ধরন। কথিত ছন্দমুক্ত। কিন্তু একটি নিবিড় বার্তা আছে। ভাবের ছন্দ আছে। দৃশ্য আছে। এই গদ্য কবিতাও কি বর্তমান সময়ে এসে সেই রবীন্দ্রনাথের দেখানো জায়গায় আছে? সে কথায় পরে আসছি। ‘লিপিকা’ কাব্য নিয়ে রবীন্দ্রনাথ নিজেই বলেছিলেন—‘গদ্যকাব্যে অতিনিরূপিত ছন্দের বন্ধন ভাঙাই যথেষ্ট নয়, পদ্যকাব্যে ভাষায় ও প্রকাশরীতিতে যে একটি সলজ্জ সলজ্জ অবগুণ্ঠনপ্রথা আছে তাও দূর করলে তবেই গদ্যের স্বাধীন ক্ষেত্রে তার সঞ্চরণ স্বাভাবিক হতে পারে। অসংকুচিত গদ্যরীতিতে কাব্যের অধিকারকে অনেক দূর বাড়িয়ে দেওয়া সম্ভব এই আমার বিশ্বাস এবং here সেই দিকে লক্ষ রেখে এই গন্থে প্রকাশিত কবিতাগুলি লিখেছি। এর মধ্যে কয়েকটি কবিতা আছে তাতে মিল নেই, পদ্য ছন্দ আছে, কিন্তু পদ্যের বিশেষ ভাষারীতি ত্যাগ করবার চেষ্টা করেছি। যেমন—তরে, সনে, মোর প্রভৃতি যেসকল শব্দ গদ্যে ব্যবহার হয় না সেগুলিকে এই সকল কবিতায় স্থান দিইনি।’

আর আমি দশ দিকে সাড়া দিতে মেঘদলে ভেসে ভেসে পাখি হয়ে উড়ি…

ইনকিলাব এন্টারপ্রাইজ এন্ড পাবলিকেশন্স লি., ২/১, আর কে মিশন রোড, ঢাকা-১২০৩ এর পক্ষে সম্পাদক কর্তৃক প্রকাশিত এবং কাদেরিয়া পাবলিকেশন্স এন্ড প্রোডাক্টস লি.

Report this page